ইন্দুবালা ভাতের হোটেল

 

তিন সময়ের স্তরে 'ইন্দুবালা ভাতের হোটেল' সিরিজের কাহিনি সাজিয়েছেন পরিচালক দেবালয় ভট্টাচার্য। একটিতে ইন্দুবালার বাবার বাড়ি কলাপোতার স্মৃতি, একটি তার বিবাহিত জীবনের স্মৃতি, আরেকটি বর্তমানের। যেখানে কলেজ পড়ুয়া তথা ব্লগার ইন্দুবালার ভাতের হোটেলে নিজের আশ্রয় খুঁজে নেয়। একেকটি রান্নার স্মৃতি হিসেবে গল্প এগিয়েছে।


একেকটি রান্নার স্মৃতি হিসেবে গল্প এগিয়েছে। আর তা পুরোপুরি ইন্দুবালা কেন্দ্রিক। কল্লোল লাহিড়ীর লেখা কাহিনি অবলম্বনে তৈরি সিরিজের দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন শুভশ্রী। গলার স্বর যেমন পালটে ফেলেছেন, তেমনই বয়স্ক মানুষের বডি ল্যাঙ্গোয়েজ খুবই সুন্দরভাবে আয়ত্ত করেছেন অভিনেত্রী। আর তাকে যোগ্য সঙ্গত দিয়েছে সোমনাথ কুণ্ডুর মেকআপ। এমন কাজ এ বাংলায় শুধু তিনিই করতে পারেন।

আরেকজনের কথা না বললেই নয় লক্ষ্মীর ভূমিকায় স্নেহা চট্টোপাধ্যায়। ইন্দুবালার জীবনের মতোই এ সিরিজের চারটি এপিসোডে তার অবদান অনস্বীকার্য। মিঠু চক্রবর্তী, প্রতীক দত্ত, অঙ্গনা রায় এবং দেবপ্রতীম দাশগুপ্তর অভিনয়ও বেশ ভাল।

সিরিজের প্রথম চারটি এপিসোডে রাহুল বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূমিকা অল্প। আশা করা যায়, আগামী এপিসোডগুলোতে তার ভূমিকা আরও ভালভাবে জানা যাবে।

Post a Comment

0 Comments